চলমান তাপপ্রবাহে চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রধান অর্থকরী ফসল আমের গুটি ঝরে পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন আম বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। এমনিতেই এ বছর মুকুল এসেছিল কম, গাছে

১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস -এর মধ্যে তাপমাত্রা ধানের ফলনের জন্য উত্তম। ধানের থোড় অবস্থায় ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস  এবং ধানের ফুল অবস্থায় ২০

বাঁধাকপিতে পোকার আক্রমণ ও রোগ দমনে করণীয় বেশ কিছু কাজ রয়েছে। সেগুলো জানলে কৃষকরা সঠিক সময়ে রোগ ও পোকার আক্রমণ বন্ধ করে অধিক ফলন পেতে

নারকেল গাছে ব্যাপক আকারে সাদা মাছির আক্রমণ দেখা দিয়েছে। এতে রাতারাতি পাতা সাদা হয়ে যাচ্ছে। ছোট হচ্ছে নারকেলের আকার। ভেতরের পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। নারকেল গাছের

পোকামাকড়ের পাশাপাশি আগাছাও ফলের শত্রু।আগাছা দমন না করলে ফসল ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক বেশি।পোকামাকড়ের সাথে সাথে আগাছাও ফসল নষ্টের জন্য প্রায় ৪০ শতাংশ দায়ী।তাই ফসল ফলাতে

শৈত্য প্রবাহে বোরো ধানের চারা হলুদাভ হয়ে ক্রমশ মারা যায়। প্রকৃতিতে বিরাজ করছে শীত। আস্তে আস্তে বেড়ে চলছে শীতের প্রকোপ। বীজ তলায় বোরো ধানের চারা

শীত আসছে। যাদের পুকুরে মাছ ছোট। এই শীতে বাজারজাত করতে চান না। তাদের জন্য জরুরি কিছু কর্তব্য : ১. সপ্তাহে অন্তত: একদিন পানি পরিবর্তন করুন।